গুগলশীটস সফটওয়্যারের অসাধারণ সব ফিচার্স রয়েছে। এই ফিচার্সগুলোর ব্যবহার আপনার কাজকে অনেকাংশে এগিয়ে দিবে। এই ব্লগে গুগলশীটস এর ফিচার্সগুলো নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

সাধারণত স্প্রেডশীট নিয়ে ভাবতে গেলে ডেটা এন্ট্রি এবং সহজ গণনার কথা মাথায় চলে আসে। তবে আধুনিক স্প্রেডশীট সফ্টওয়্যার এখন ফিনান্সিয়াল টুল হিসেবে ব্যবহার ছাড়াও অনেক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

গুগলশীটস আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক ডেটা সংগ্রহ, সাজানো এবং অ্যানালাইসিস করেতে সহায়তা করছে।

স্প্রেডশীট সফটওয়্যারের ফিচারগুলো হলো-

  • সারি ও কলামঃ
    • গুগলশীটস এ সারি এবং কলামগুলির মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি করলে আপনার সমস্ত তথ্য ভালোভাবে রিডেবল হয়।
    • এতে বিপুল পরিমাণ তথ্য নিয়ে একসাথে কাজ করা যায়।
    • আপনার ডাটাগুলোকে খুব আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা পসিবল।
  • ফর্মূলা ও কার্যকারিতাঃ
    • এর দ্বারা দৈনন্দিন হিসাব রাখা ও তা অ্যানালাইসিস করা যায়।
    • একটি স্প্রেডশীটে আপনার লিপিবদ্ধ করা ডাটাকে বিভিন্ন সূত্র ও ফর্মূলা অনুযায়ী ডিজাইন করতে পারেন।
    • এতে অনেকগুলি ফাংশন ও কাস্টম ফর্মুলা একসাথে ব্যবহার করতে পারবেন।
    • তাই এটি শুধু আপনার সময় সাশ্রয় করে না বরং আপনার ডাটাকেআরো অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলে। এটি ব্যবহার করে আপনার সিদ্ধান্তগুলি সহজেই নিতে পারবেন।
  • ডেটা ফিল্টারিং এবং ভিজ্যুয়ালাইজেশনঃ
    • আপনি আপনার স্প্রেডশীটে তথ্য সাজাতে টেবিল, ড্রপডাউন তালিকা তৈরি করে সহজেই ফিল্টারিং করতে পারবেন।
    • আপনি বার চার্ট, গ্রাফ এবং পাই চার্ট তৈরি করে তা বিভিন্ন স্টাইল এবং বিভিন্ন কালারে মার্কিং করে খুব সুন্দরভাবে ডাটা ভিজ্যুয়ালাইজ করতে পারবেন।
  • কাস্টম ফরম্যাটিংঃ
    • গুগলশীটস এর মাধ্যমে মাত্র কয়েকটি ক্লিক করে সহজেই তথ্য অনুযায়ী আলাদা ঘর করা, আলাদা শিরোনাম তৈরি বা  ঘরগুলিকে একসাথে মার্জ করাপসিবল।
    • আপনি চাইলে আলাদাভাবেই ফর্ম্যাটিং করে স্প্রেডশীট কাস্টমাইজ করতে পারবেন। যা পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি খুঁজে পেতে সহজ করবে।

এছাড়াও স্প্রেডশীট সফটওয়্যার দিয়ে সহজেই রিপোর্ট তৈরি ও সংরক্ষণ করা যায় এবং হিসাবের কাজ খুব দ্রুত ও নির্ভুলভাবে করা যায়।