কম্পিউটারভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা হিসেবে জিমেইল খুব সহজ একটি ব্যবস্থা। গুগল প্ল্যাটফর্মে জিমেইলের মাধ্যমে ওয়েব-ভিত্তিক ইমেইল সার্ভিসের সব সুবিধাই পেতে পারেন।

জিমেইল এ সাইনআপ করতে আপনাকে যেতে হবে এখানে

বিশেষ সুবিধাগুলো এখানে তুলে ধরছি-

  • বিশাল স্টোরেজ স্পেসঃ
    • জিমেইল ১৫ জিবি স্টোরেজ স্পেস দিচ্ছে।
    • এখানে আপনি অনেক ইমেইল মেসেজ রাখতে পারবেন যা অন্য কোনো মেইল প্রোভাইডারে হয়ত সম্ভব না।
    • জিমেইলের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২৫ মেগাবাইট ফাইল এটাচ করা যাবে। ফাইল যদি এর চেয়ে বড় হয় তাইলে Google Drive এর মাধ্যমে শেয়ার করা যাবে।
  • অনলাইনে যেকোনো জায়গায় এক্সেস:
    • শুধু সার্ভার ভিত্তিক ইমেইল ক্লায়েন্ট প্রোগ্রামে ইমেইল অ্যাক্সেস কঠিন হয়ে পড়ে।
    • ইন্টারনেট এক্সেস আছে এমন যে কোনো জায়গায় জিমেইলের মাধ্যমে দ্রুত যোগাযোগ করতে পারবেন।
  • সহজলভ্য:
    • এটি সহজলভ্য।
    • অ্যাকাউন্ট তৈরি ও ইউজারদের সার্ভিসগুলিতে অ্যাক্সেস দিতে আইটি অ্যাডমিনের দরকার হয়না।
    • চাইলে নিজেই গুগল অ্যাপসের এক্সেস করতে পারছেন। তাই জিরো মেইনটেইনেন্সও চালানো সম্ভব।
  • আউটলুকের সাথে সিঙ্ক্রোনাইজেশনঃ
    • আপনার জিমেইলে অ্যাকাউন্টটি আউটলুক, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোনের সাথে সহজে সিঙ্ক করা যায়।
  • ইন্সট্যান্ট ম্যাসেজিং(আইএম) ও ভিডিও কনফারেন্সিংঃ
    • জিমেইলের মাধ্যমে আইএম ও ভিডিও চ্যাটিং করে  ক্লায়েন্ট ও সহকর্মীদের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারবেন।
    • এবং ভবিষ্যতের ব্যবহারের জন্য তা সংরক্ষণ করতে পারবেন।
  • সহজেই অনুসন্ধানঃ
    • ফিল্টারিং অপশন থাকায় আপনার ইমেইলগুলো সহজেই খুঁজে পাবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই।
    • হটমেইল ও ইয়াহু অ্যাকাউন্টগুলিকে জিমেইল অ্যাকাউন্টে অ্যাড করা যাচ্ছে বলে আপনি একটি অ্যাকাউন্ট থেকেই আপনার সমস্ত ইমেইল পরিচালনা করতে পারছেন।
  • তথ্য সুরক্ষাঃ
    • গুগল প্ল্যাটফর্মে জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ব্যাক-আপ থাকে।
    • আর সিকিউরড এসএসএল-এনক্রিপ্ট কানেকশানে ডেটা এক্সেস করা যাচ্ছে বলে অন্য কেউ আপনার তথ্য এক্সেস করতে পারেনা।

উপরে যেসব সুবিধাগুলো আলোচনা করা হয়েছে ঐসব সুবিধাগুলোই ইউজারকে জিমেইল ব্যবহারে উৎসাহিত করছে। আপনি কোন ইমেইল ইউজ করছেন কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।